All পাঞ্জেরী গাইড ডাউনলোড Pdf 2021 – All Panjeree Guide Pdf Download

Contents
- 1 SSC general math solution 2021 pdf Download | এস এস সি গণিত সমাধান pdf | নবম-দশম শ্রেণীর গণিত সমাধান pdf Download
- 2 নবম দশম শ্রেণীর উচ্চতর গণিত সমাধান ২০২১ pdf download | class 9-10 higher math solution pdf bd 2021 | এসএসসি উচ্চতর গণিত সমাধান ২০২১ pdf
- 3 এস এস সি বিজ্ঞান নোট পিডিএফ | নবম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান গাইড pdf download
- 4 নবম-দশম শ্রেনির হিসাববিজ্ঞান গাইড ( ১ম ও ২য় অধ্যায়) | ssc Accounting Note Pdf |এস এস সি হিসাববিজ্ঞান নোট pdf
- 5 এস এস সি ব্যবসায় উদ্যোগ নোট Pdf | নবম-দশম শ্রেণীর ব্যবসায় উদ্যোগ গাইড pdf download
- 6 এস এস সি ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং নোট pdf | নবম-দশম শ্রেণীর ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং গাইড pdf Download
- 7 এস এস সি রসায়নবিজ্ঞান নোট pdf download | রসায়নবিজ্ঞান গাইড নবম-দশম শ্রেনী pdf Download
- 8 এস এস সি পদার্থ বিজ্ঞান গাইড ২০২১ pdf Download – SSC Physics Guide/note 2021 PDF | নবম-দশম শ্রেণীর পদার্থ বিজ্ঞান গাইড pdf Download
- 9 এস এস সি জীববিজ্ঞান নোট Pdf Download | নবম-দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান গাইড
Today we share all panjeree guide for class 9-10 pdf download link.including with class 3, 4, 5, 6, 7, 8 and hsc. These books can come in handy at any moment. So keep collecting quickly. যাই হোক, এখানে আমি এস এস সি ও এইচ এস সি একাদশ দ্বাদশ সহ সকল শ্রেণির সকল পাঞ্জেরী গাইড ডাউনলোড লিংক দিতে চেষ্টা করেছি।
SSC general math solution 2021 pdf Download | এস এস সি গণিত সমাধান pdf | নবম-দশম শ্রেণীর গণিত সমাধান pdf Download
গণিত সমাধান ডাউনলোড লিংক:
https://drive.google.com/file/d/1arqnCfYUyH6xhv2aV-KabeTTW1tpt9Mu/view
সেট :
আধুনিক গণিতের হাতিয়ার হিসেবে সেটের ব্যবহার ব্যাপক। জার্মান গণিতবিদ জর্জ ক্যাস্টর (১৮৪৪ -১৯১৮) সেট সম্বন্ধে প্রথম ব্যাখ্যা প্রদান করেন। তিনি অসীম সেটের যে ধারণা প্রদান করেন তা গণিত শাস্ত্রে বিপুল আলােড়ন সৃষ্টি করে। তার প্রদত্ত ব্যাখ্যা গণিত শাস্ত্রে যে নতুন শাখার জন্ম দেয়, তা সেট তত্ত্ব (Set Theory) হিসেবে পরিচিত।
“বাস্তব জগত এবং চিন্তা জগতের বস্তুসমূহের যেকোনাে সুনির্ধারিত সগ্রহই সেট।” সেটের সদস্য সংখ্যা সসীম বা অসীম হতে পারে। এই সদস্যসমূহ অন্তত একটি শর্ত দ্বারা পরস্পরের সাথে সম্পর্কযুক্ত।
কতিপয় বিশেষ ধরনের সেট এবং এদের সংজ্ঞা :
সসীম সেট : যে সেটের উপাদান সংখ্যা নির্দিষ্ট তাকে সসীম সেট বলে। যেমন, A = {2, 5, 6} সেটটির উপাদান সংখ্যা 3।
সুতরাং এটি একটি সসীম সেট।
অসীম সেট : যে সেটের উপাদান সংখ্যা অসীম(নির্দিষ্ট নয় বা গণনা করা যায় না) তাকে অসীম সেট বলে। যেমন, সকল জোড় সংখ্যার সেট A = {2, 4, 6, ………} একটি অসীম সেট। কারণ এর উপাদান সংখ্যা অসীম।
ফঁাকা সেট : যে সেটের কোনাে উপাদান নেই অর্থাৎ উপাদান সংখ্যা শূন্য তাকে ফাকা সেট বলে। যেমন, 24 এবং28 এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যার সেট একটি ফাঁকা সেট। কারণ 24 এবং 28 এর মধ্যে কোনাে মৌলিক সংখ্যা নেই। ফাকা সেটকে {} অথবা প্রতীক দ্বারা লেখা হয়।
* উপসেট ; A সেটের প্রত্যেকটি উপাদান B সেটে বিদ্যমান থাকলে A কে B এর উপসেট বলে। একে A C B আকারে লেখাহয়। যেমন, A = {2, 4, 6} এবং B = {2, 4, 6, 8} হলে A, B এর একটি উপসেট বা AcB
প্রকৃত উপসেট : যদি একটি সেট A থেকে একাধিক নতুন সেট পাওয়া যায় এবং মূল সেট A তে অন্তত একটি উপাদান থাকে যা প্রাপ্ত নতুন সেটগুলােতে নেই, তবে প্রাপ্ত সেটগুলােকে মূল সেট A এর প্রকৃত উপসেট বলে।
অতএব, A নিজে A এর প্রকৃত উপসেট নয়।
সার্বিক সেট : আলােচনাধীন সকল সেট কোনাে নির্দিষ্ট সেটের উপসেট হলে ঐ নির্দিষ্ট সেটকে সার্বিক সেট বলে। একে U প্রতীক দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
* সংযােগ সেট : দুই বা ততােধিক সেটের সকল উপাদান নিয়ে গঠিত সেটকে সংযােগ সেট বলে। এই ক্ষেত্রে কোন উপাদানকেই পুনরাবৃত্তি না করে শুধু একবার লেখা হয়। যেমন,
A = {1, 3} এবং B = {3, 5} হলে A ও B এর সংযােগ সেট C = {1, 3, 5}। একে c = AUB আকারে লেখা হয় এবং পড়া
হয় A সংযােগ B বা A union B.
ছেদ সেট : দুই বা ততােধিক সেটের সাধারণ উপাদান নিয়ে গঠিত সেটকে ছেদ সেট বলে। A ও B এর ছেদ সেট cহলে,
C= An B. একে C = A intersection B পড়া হয়।
A = {1, 3, 5} এবং B = {3, 5, 7} হলে এদের ছেদ সেট c= AnB = {3, 5}
* নিচ্ছেদ সেট ও দুটি সেটের কোনাে সাধারণ উপাদান না থাকলে তাদের নিচ্ছেদ সেট বলে। যেমন, A = {1, 3, 5}
এবং B = {2, 4, 6} হলে, এ সেট দুটি নিচ্ছেদ সেট। দুটি নিচ্ছেদ সেটের ছেদ সেট হলাে একটি ফাকা সেট।
নবম দশম শ্রেণীর উচ্চতর গণিত সমাধান ২০২১ pdf download | class 9-10 higher math solution pdf bd 2021 | এসএসসি উচ্চতর গণিত সমাধান ২০২১ pdf
উচ্চতর গণিত সমাধান ডাউনলোড:
https://drive.google.com/file/d/1a6Gc2izxXBXVpSxn75BnO8vnHgJUa9BH/view
পুলক সেট ; দুটি সেট A এবং B যদি এমন হয় যে A এর যেসব উপাদান B এর উপাদান নয়, তবে উক্ত উপাদানসমূহলিত যপি A = {2, 4, 6, ৪} এবং B = {2, 4}হ, তবে B এর পূরক সেট
ও পাওয়ার সেট : মনে করি, A একটি সেট। A সেটের যতগুলাে উপসেট হয়, তাদের সেটকে A সেটের পাওয়ার সেট বলে এক E = A- B = {2, 4, 6, ৪} – (2,4) = (6, ৪) (এখানে B এর উপাদানগুলাে বাদে A এর সব উপাদান।
A-এর উপাদান সংখ্যা n হলে, PA) এর উপাদান সংখ্যা 20, যেমন- কোনাে সেটের উপাদান সংখ্যা 4 হলে এর উপসেট সংখ্যা।
ও কার্তেসীয় গণজ : দুটি সেট যেমন, A = {a, b) এবং B = {x, y) হলে, A এবং B এর কার্তেসীয় গুণজ।
AxB = {a, b} x (x,y} = (a, x), a, y), (b, x), b, y)).
ও দুইটি সেটের তুলনা : দুইটি সেট যেমন, A = (a, b) এবং B = (x,y) সমান হলে,
কামিতিক চিত্র ব্যবহার করা হয়, তাকে
হবে 24 = 16.
অর্থাৎ (a, b) = (x, y) হলে, a = x, b=y হবে।
এস এস সি বিজ্ঞান নোট পিডিএফ | নবম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান গাইড pdf download
বিজ্ঞান গাইড ডাউনলোড:
https://drive.google.com/file/d/1aI8HGlvtoLP-xUo_m2LL9dMiCfXl2udd/view
মনছুরা খানম খাদ্য পচন রােধে পরিমিত পরিমাণে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করেন এবং বিশেষ কতগুলাে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। এতে তার গৃহে বানানাে খাদ্যদ্রব্য অনেক দিন পর্যন্ত ভালাে থাকে। অন্য দিকে তার প্রতিবেশী ফল ব্যবসায়ী মুরাদ মিয়াও ফলের পচন রােধে এবং দীর্ঘদিন ভালাে রাখার জন্য রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করেন।
ক. চর্বি কী?
খ, রাফেজ বলতে কী বােঝায়?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মনছুরা খানমের ব্যবহৃত সংরক্ষণ
পদ্ধতিগুলাে ব্যাখ্যা করাে।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মনছুরা খানম ও মুরাদ মিয়ার সংরক্ষণ
পদ্ধতির মধ্যে কোনটি জনস্বাস্থ্যকর? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি
দাও।
প্রশ্নের উত্তর
ক| চর্বি হচ্ছে সম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড বিশিষ্ট কঠিন স্নেহ পদার্থ।
খ, | রাফেজ হলাে সেলুলােজনির্মিত দীর্ঘ তন্তুময় অংশ, যা প্রধানত উদ্ভিদ থেকে পাওয়া যায়। রাফেজ আমাদের দেহে কোনাে পুষ্টি যােগায় না ।
তবে কোষ্ঠকাঠিন্য, হৃদরােগ, ডায়াবেটিস প্রভৃতি রােগ প্রতিরােধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
|| মনছুরা খানমের ব্যবহৃত খাদ্য সংরক্ষণ পদ্ধতিগুলাে নিচে ব্যাখ্যা করা হলাে-
শুষ্ককরণ: খাদ্যবস্তুকে শুকিয়ে সংরক্ষণ করা একটি প্রচীন পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে খাদ্যবস্তু থেকে পানি শুকিয়ে ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি এবং এনজাইমের ক্রিয়াকে প্রতিহত করে অনেক দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়। মনছুরা খানম চাল, গম এ পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করেন।
রেফ্রিজারেশন: এ পদ্ধতিতে জীবাণুর বংশবৃদ্ধি ও এনজাইমের ক্রিয়া কোনােটাই দীর্ঘদিনের জন্য প্রতিরােধ করা যায় না। তাই তিনি কিছুদিনের জন্য কাঁচা শাকসবজি, ফল, রান্না করা খাদ্য এ পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করেন।
সংরক্ষক দ্রব্য: রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা খাদ্যের পচন রােধ করা যায় । এগুলােকে সংরক্ষক দ্রব্য বলে। যেমন- আচার, চাটনি, সস প্রভৃতিতে ভিনেগার ব্যবহার করে তিনি জীবাণুর বৃদ্ধি রােধ করেন।
চিনি বা লবণের দ্রবণে সংরক্ষণ: চিনি ও লবণের ঘন দ্রবণ বহিঃঅভিস্রবণের দ্বারা অনুজীবগুলােকে ধ্বংস করে খাদ্যকে পচন থেকে রক্ষা করে। এই পদ্ধতিতে তিনি আচার, মাছ দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে পারবেন।
নবম-দশম শ্রেনির হিসাববিজ্ঞান গাইড ( ১ম ও ২য় অধ্যায়) | ssc Accounting Note Pdf |এস এস সি হিসাববিজ্ঞান নোট pdf
https://drive.google.com/file/d/1xBOOCpjvRbGhLofVHNsc9Ciga2_sHwoe/view
এস এস সি ব্যবসায় উদ্যোগ নোট Pdf | নবম-দশম শ্রেণীর ব্যবসায় উদ্যোগ গাইড pdf download
ব্যাবসা উদ্যোগ গাইড ডাউনলোড:
https://drive.google.com/file/d/1aV3aJzleBALlmSsiVT88k8Q2okvUoeIf/view
এস এস সি ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং নোট pdf | নবম-দশম শ্রেণীর ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং গাইড pdf Download
ডাউনলোড লিংক:
https://drive.google.com/file/d/1ahDmtX59NE8ZFlYgYtC2SmDQEOdy0eso/view
খুলনার তেতুলিয়া গ্রামের জনাব শরিফ তার এলাকায় দেশি প্রজাতির মুরগির খামার স্থাপন করেন। খামারে উৎপাদিত ডিম তিনি তার এলাকায় বিক্রি করে সফলতার মুখ দেখেন। তিনি আরাে লাভের আশায় খামারকে সম্প্রসারণ করার জন্য খুলনা শহরের বিভিন্ন এলাকায় উৎপাদিত ডিম বিক্রি করতে চান। খুলনা তেতুলিয়ার মধ্যবর্তী ভৈরব নদীতে একটি সংযােগ সেতু না থাকার কারণে তিনি তা সঠিকভাবে করতে পারছেন না।
ক. প্রত্যক্ষ সেবা কী?
খ, পণ্যের বণ্টনকারী শাখা কোনটি? ব্যাখ্যা করাে।
গ, জনাব শরিফের শিল্পটি কোন ধরনের? ব্যাখ্যা করাে।
ঘ. জনাব শরিফের ব্যবসায় সম্প্রসারণ করতে না পারার কারণ বিশ্লেষণ করাে।
প্রশ্নের উত্তর:
ক) গ্রাহকদের সরাসরি সেবা দেওয়ার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করাকে প্রত্যক্ষ সেবা বলে। সহসকতথ্য,
চিকিৎসক ও আইনজীবীর কাজ প্রত্যক্ষ সেবার উদাহরণ।
পণ্যের বণ্টনকারী শাখা হলাে বাণিজ্য।
শিল্পে উৎপাদিত পণ্যের বণ্টন সংক্রান্ত যাবতীয় কাজই (ক্রয়, বিক্রয়, পরিবহন, গুদামজাতকরণ, বিমা) হলাে বাণিজ্য। পণ্য উৎপাদনের পর
তা ভােতার কাছে পৌঁছানাের প্রয়ােজন পড়ে। পণ্যসামগ্রী গ্রাহক বা ভােতার কাছে পৌছানাে পর্যন্ত বিপণনকারীকে বিভিন্ন বাধার (স্থানগত,
সময়গত, ঝুঁকিগত, তথ্যগত) সম্মুখীন হতে হয়। এসব বাধা দূর করে ভােক্তার কাছে পণ্য পৌছে দেওয়াই বাণিজ্যের কাছ সহায়ক তথ্য পণ্য পৌনাের ক্ষেত্রে বাধা বাধা দূর করার উপায়
পরিবহন গুদামজাতকরণ ঝুঁকিগত বিমা
বিজ্ঞাপন।
গ) উদ্দীপকের জনাব শরিফের কাজটি প্রজনন শিল্পের আওতাভুক্ত।
এ শিল্পে উদ্ভিদ ও প্রাণীর বংশবিস্তার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উৎপাদন কাজ পরিচালিত হয়।
নার্সারি, পােন্ট্রি ফার্ম, ডেইরি ফার্ম, হ্যাচারি প্রভৃতি
প্রজনন শিল্পের উদাহরণ। এ শিল্পের উৎপাদিত সামগ্রী পুনরায় উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হয়।
উদ্দীপকের জনাব শরিফ তার এলাকায় একটি মুরগির খামার গড়ে তুলেছেন। খামারের মুরগিগুলাে দেশি প্রজাতির। তিনি খামার থেকে ডিম সংগ্রহ করেন। পরিকল্পিতভাবে এ ডিম দিয়ে বাচ্চা ফুটানাে হয়। বাচ্চা লালন-পালনের মাধ্যমে একসময় বড় মুরগিতে পরিণত হয়। এ মুরগি
আবার ডিম দেয়। এভাবে বংশবিস্তার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মুরগি বারবার উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের কাজের সাথে প্রজনন শিল্পের মিল আছে। তাই বলা যায়, জনাব শরিফের মুরগির খামারটি প্রজনন শিল্পের আওতাভুক্ত।
এস এস সি রসায়নবিজ্ঞান নোট pdf download | রসায়নবিজ্ঞান গাইড নবম-দশম শ্রেনী pdf Download
ডাউনলোড লিংক:
https://drive.google.com/file/d/1aVIwpU5C417CCHgp1O85_YWm-XlOVjRG/view
- ক. রং কী ধরনের পদার্থ?
- খ, সার্বজনীন সাংকেতিক চিহ্ন বলতে কী বােঝ?
- গ, পদার্থ বিজ্ঞান ও রসায়ন পরস্পরের সাথে ওতপ্রােতভাবে জড়িত- ব্যাখ্যা কর।
- ঘ, রসায়নের সাথে গণিতের সম্পর্ক বিশ্লেষণ কর।
প্রশ্নের উত্তর
ক) রং হলাে এক ধরনের জৈব ও অজৈব রসায়নিক পদার্থ যা দৃশ্যমান অঞলের নির্দিষ্ট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণকে শাষণ করে।
খ) রাসায়নিক পদার্থসমূহ সরবরাহ বা সংরক্ষণ করতে হলে তার গায়ে লেবেলের সাহায্যে শ্রেণিভেদ অনুযায়ী প্রয়ােজনীয় চিহ্ন ব্যবহার করা
হয়। ফলে ব্যবহারকারী সহজেই ঐ চিহ্ন সম্বলিত পদার্থ সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারে। এ ধরনের চিহ্নকে সাংকেতিক চিহ্ন বলা হয়। এ
চিহ্নসমূহ পৃথিবীর সকল দেশে একইভাবে একই উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। তাই এ চিহ্নগুলােকে সার্বজনীন সাংকেতিক চিহ্ন বলা হয়। এ চিহ্নগুলাে ব্যবহারের ফলে কোনােরূপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকে।
গ। আধুনিকালে বিজ্ঞানের অবদান বলে খ্যাত বিদ্যুৎ চুম্বক, কম্পিউটার ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স এর তত্ত্ব, উৎপান ও ব্যবহারের আলােচনা পদার্থ
বিজ্ঞানে করা হয়। পদার্থের বিভিন্ন রাসায়নিক গুণাবলির সমন্বয় ঘটিয়েই এসব বস্তুর সৃষ্টি। এখানে উদাহরণস্বরূপ বিদ্যুতের উৎপাদন ও
বিতরণকে বিবেচনা করা যেতে পারে। তেল, গ্যাস, কয়লা পুড়িয়ে অর্থাৎ, রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে উৎপাদিত তাপ থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয় এবং তা তারের ইলেকট্রন প্রবাহের মাধ্যমে সররাহ করা হয় ।
কম্পিউটার ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স এর বিভিন্ন ক্ষুদ্রাংশগুলাে যেমন- সিডি, মেমােরি ডিস্ক, মনিটর প্রত্যেকটির গুণাবলি বিভিন্ন পদার্থের
রাসায়নিক ধর্মের সমন্বয় ঘটিয়ে উক্ত বস্তুগুলাে তৈরি করা হয়।
অপরদিকে বলা হয়ে থাকে যে, প্রকৃতিতে যতটুকু অব্যবহৃত কপার মজুদ আছে, তার চেয়ে বেশি পরিমান তামা ইতিধ্যেই কম্পিউটার ও বিভিন্ন
ইলেকট্রনিক্স তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে। এভাবে তামার ব্যবহার হলে তা একসময় ফুরিয়ে যাবে। তাছাড়াও নষ্ট হয়ে যাওয়া এসব যন্ত্রাংশ দিনে দিনে বাড়তে থাকবে এবং আমাদের পরিবেশকে ক্ষতি করবে। তাহলে কম্পিউটার ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স নষ্ট হয়ে গেলাে, ঐ
সব যন্ত্রাংশ থেকে তামা পুনরুদ্ধার করে তার পুনর্ব্যবহার করা জরুরী।
সেটিও রসায়ন চর্চার মাধ্যমেই সম্ভব। অন্যদিকে, রসায়নের বিভিন্ন পরীক্ষণ যন্ত্র-নির্ভর। এসব যন্ত্রের মূলনীতি বা পরিক্ষণ মূলনীতি পদার্থ
বিজ্ঞারে উপর ভিত্তি করেই প্রতিষ্ঠিত। উপরের আলােচনা থেকে এটা বুঝা গেলাে যে, পদার্থ বিজ্ঞান ও রসায়ন পরােস্পরের সাথে
ওতপ্রােতভাবে জড়িত।
ঘ) রসায়ন ও গণিত হলাে বিজ্ঞানের দুইটি ভিন্ন শাখা । তবে এদের মধ্যে ব্যাখ্যা প্রদান ও তত্ত্বীয় ধারণা প্রভৃতির ক্ষেত্রে একটি অপরটির
উপর নির্ভরশীল। রসায়নের হিসাব-নিকাশ, সূত্র প্রদান ও গাণিতিক সম্পর্ক সবইতাে গণিত।
কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স যা মূলত গাণিতিক হিসাব-নিকাশ এর সাহায্যে পরমাণুর গঠন ব্যাখ্যা করে। তাছাড়া কোয়ান্টাম রসায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন অরবিটালের (যেমন, s, p, d, j) আকার-আকৃতি মূলত গাণিতিক হিসাব-নিকাশ ও গাণিতিক তত্ত্বের উপর ঠত। রসায়নের বিভিন্ন চিত্র, গ্রাফ ও অংকন ইত্যাদির মূল ভিত্তি হলাে জ্যামিতি ও ত্রিকোণমিতি। রসায়নের এটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হলাে গাণিতিক রসায়ন যা মূলত গণিতের বিভিন্ন তত্ত্বের উপর প্রতিষ্ঠিত। তাছাড়া উচ্চতর রসায়নের গবেষণার ক্ষেত্রে কম্পিউটার
ভিত্তিক যে সব গবেষণা করা হয় তা মূলত গণিত তথা পরিসংখ্যানের সম্ভাবনার বিভিন্ন থাইপােথিসিস বা নীতির উপর নির্ভরশীল। আধুনিক রাসায়নিক গবেষণার বিভিন্ন উপাত্ত ব্যাখ্যা করার জন্য গণিতের বিভিন্ন
সফটওয়্যার ও প্রােগ্রাম ব্যবহার করা হয়।
অতএব, রসায়ন ও গণিতের মধ্যে একটি নিবিড় সম্পর্ক বিদ্যমান।
এস এস সি পদার্থ বিজ্ঞান গাইড ২০২১ pdf Download – SSC Physics Guide/note 2021 PDF | নবম-দশম শ্রেণীর পদার্থ বিজ্ঞান গাইড pdf Download
https://drive.google.com/file/d/1a7w2G-i9NmepPtHVF_g16m0JASM5-uGR/view
২টি গুরুত্বপুর্ন প্রশ্নঃ-
প্রশ্ন। দুইজন দৌড়বিদ 40Om দৌড় প্রতিযােগীতায় অংশ গ্রহণ করেন। প্রথম প্রতিযােগী 10s ব্যবধানে জয়লাভ করেন। প্রথম প্রতিযােগী স্থির অবস্থান থেকে সুষম ত্বরণে এবং দ্বিতীয় প্রতিযােগী 10ms-‘ সুষম বেগে প্রতিযােগীতা শুরু করেন ।
(ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ বিইউএসএস পাবর্তীপুর, দিনাজপুর)
- ক. প্রসঙ্গ কাঠামাে কী?
- খ. সমুদ্ৰতিতে চলন্ত কোন বস্তুর ত্বরণ থাকা সম্ভব ব্যাখ্যা করাে।
- গ. প্রথম প্রতিযােগী 300m দূরত্ব যে সময়ে অতিক্রম করে, ২য় প্রতিযােগী সে সময় কত দূরত্ব অতিক্রম করবে?
- ঘ. উদ্দীপকের দৌড়বিদদ্বয় “প্রতিযােগীতায় সমান দূরত্ব অতিক্রম করলেও গড় দুতি ভিন্ন হতে পারে” বিশ্লেষণ করাে।
প্রশ্ন: ১৩০ 10N এর একটি বল 2kg ভরবিশিষ্ট একটি স্থির বস্তুর উপর ক্রিয়া করে। 4s পর বলের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। যতক্ষণ বল ক্রিয়া করে ততক্ষণে বস্তুটি s; দূরত্ব অতিক্রম করে এবং বলের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার পরের 4 সেকেন্ডে বস্তুটি ১, দূরত্ব অতিক্রম করে। (কক্সবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়)
- ক. ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্র কী?
- খ. বেগ বনাম সময় লেখচিত্র থেকে কীভাবে ত্বরণ পাওয়া যায়- ব্যাখ্যা করাে।
- গ.. s1 এর মান নির্ণয় করাে।
- ঘ, S2 নির্ণয় করে s1 ও s2 এর মধ্যে সম্পর্ক একটি সমীকরণের মাধ্যমে প্রকাশ করাে।
এস এস সি জীববিজ্ঞান নোট Pdf Download | নবম-দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান গাইড
https://drive.google.com/file/d/1aVkUfAsHGo1PfQyBDqKYW8P6XIByluPB/view
জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
ক. ICZN এর পূর্ণরূপ কী?
খ, কীটতত্ত্বকে জীববিজ্ঞানের ফতি শাখা বলা হয় কেন?
গ. চিত্র-II এর জীবটির নামকরণ পদ্ধতি কীরূপ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. চিত্র I ও II এর মধ্যে কোন জীবটি অধিক উন্নত বৈশিষ্ট্যের।
প্রশ্নের উত্তরঃ
ক.
ICBN এর পূর্ণরূপ হলাে International Code of Zoolog Nomenclature
খ, জীববিজ্ঞানের কীটতত্ত্ব শাখায় কীটপতঙ্গের জীবন, উপকারিতা, অপকারিতা, ক্ষয়ক্ষতি, দমন ইত্যাদি সম্পর্কে আলােচনা করা হয়।
যেহেতু কীটতত্ত্বে তত্ত্বীয় বিষয় আলােচনা না করে কীটপতঙ্গ সম্পর্কিত প্রায়ােগিক বিষয় আলােচনা করা হয়, সেহেতু কীটতত্ত্বকে জীববিজ্ঞানের ফলিত শাখা বলা হয়।
গ. চিত্র-২ এর জীবটি হলাে শাপলা ফুল। এর বৈজ্ঞানিক নাম হলাে Nymphaea nouchali। এই উদ্ভিদটির নামকরণে ক্যারােলাস লিনিয়াস প্রদত্ত এবং ICBN কর্তৃক স্বীকৃত দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে যা নিম্নরূপ-
i. নামকরণে অবশ্যই ল্যাটিন বা ল্যাটিনকৃত ইংরেজী শব্দ ব্যবহৃত হবে ।
ii. এর Nymphaea অংশটি গণ-পদ এবং nouchali অংশটি
প্রজাতি-পদ।
iii. এটি অনন্য নাম, এ নামে অন্য আর কোনাে জীব নেই এবং
সার্বজনীন, সকল ভাষায় এটি এভাবে ব্যবহৃত হবে।
iv. এই নামের প্রথম অংশের আদ্যক্ষর বড় হরফ অর্থাৎ N এবং
বাকি অক্ষরগুলাে হােট হরফের এবং দ্বিতীয় অংশের সবগুলােই
হােট হরফের হবে। (এরপর বিজ্ঞানী লিনিয়াসের নামের
সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করা যায়।)
v. মুদ্রণের সময় নামটিকে ইটালিক অক্ষরে লিখতে হয়। যেমন:
Nymphaea nouchali 1
vi, হাতে লেখার সময় এর গণ ও প্রজাতি-পদের নিচে আলাদা
ভাবে দাগ দিতে হবে। যেমন: Nymphaea nouchali.